back to top
বৃহস্পতিবার, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৪
৫ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইকামাতে দ্বীন ও জামায়াতী জিন্দেগীর গুরুত্ব

আক্বিমুদ্দিন বা ইকামাতে দ্বীন অর্থ হলো দ্বীন প্রতিষ্ঠা করা। আর জামায়াতী জিন্দেগী হলো দলবদ্ধ ভাবে জীবনযাপন করা। ইকামাতে দ্বীনের সাথে জামায়াতী জিন্দেগীর সম্পর্ককে ওযু এবং সালাতের সম্পর্কের সাথে তুলনা করা যেতে পারে। যেমন, আল্লাহ পাক সালাত কায়েমের প্রয়োজনেই ওযুকে ফরয করেছেন। এখানে সালাতই হলো প্রধান ফরয। সালাতের ফরযটি ওযু ছাড়া হয়না বিধায় ওযু ফরয। তেমনিভাবে জামায়াতী জিন্দেগী ছাড়া ইকামাতে দ্বীনের দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয়। ইকামাতে দ্বীনই আসল ফরয। ঐ ফরযের প্রয়োজনেই জামায়াতী জিন্দেগী।

ইকামাতে দ্বীন এর গুরুত্ব:

আক্বিমুদ্দিন বা ইকামাতে দ্বীন অর্থ হলো দ্বীন কায়েম করা। আর দ্বীন ক্বায়েম বলতে বুঝায় কোন একটা জনপদে দ্বীন ইসলামকে বিজয়ী আদর্শ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। যেখানে দ্বীন ইসলামের পরিপূর্ণ বিধি-বিধান অনুসরণ ও বাস্তবায়নের পথে কোন প্রকারের বাধা-নিষেধ থাকবে না।

কোন রাষ্ট্রে যদি কুরআন সুন্নাহর বিপরীত আইন চালু থাকে, শিক্ষা ব্যবস্থা যদি ইসলামী আদর্শের বিপরীত কিছু শেখায়, যদি সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা ও পরিবেশ ইসলামী আদর্শের বিপরীত থাকে, তাহলে জীবন যাপনের আন্তরিক নিষ্ঠা থাকা সত্ত্বেও ইসলামী অনুশাসন মেনে চলা সম্ভব হয় না।

সমাজের নেতৃস্থানীয় ও প্রভাবশালী জনগোষ্ঠী যারা দেশ, জাতি ও সমাজ জীবনের স্নায়ুকেন্দ্রগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে তারা যদি ইসলামী আদর্শ বিরোধী হয় তাহলেও সেই সমাজের মানুষ ইসলাম অনুসরণ করার সুযোগ পায় না। কারণ মানুষ সামাজিক জীব। সমাজ জীবনের চাবিকাঠি যাদের হাতে, ইচ্ছায় হোক আর অনিচ্ছায় হোক সর্বসাধারণ তাদের অনুসরণ করতে বাধ্য হয়।

ব্যক্তিগত উদ্যোগে যতটা দ্বীন মানা হয় তা পরিপূর্ণ দ্বীনের তুলনায় অতি নগন্য। ব্যক্তিগত উদ্যোগে সামগ্রিক ও পরিপূর্ণ দ্বীন মানা তো দূরের কথা আনুষ্ঠানিক ইবাদতগুলোরও হক আদায় করা হয় না। ব্যক্তিগত উদ্যোগে নামায আদায় হতে পারে কিন্তু কায়েম হয় না। অথচ নামায কায়েমেরই নির্দেশ দেয়া হয়েছে, আদায়ের নয়। এমনিভাবে যাকাত আদায়ও সঠিক অর্থে ব্যক্তিগত উদ্যোগে হতে পারে না। রোযা তো এমন একটা পরিবেশ দাবী করে যা সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ ছাড়া সম্ভব নয়। হজ্জের ব্যাপারটা আরও জটিল। নামায, রোযা এবং যাকাত তো ব্যক্তি ইচ্ছে করলে সঠিকভাবে হোক বা নাই হোক তবুও আদায় করতে পারে। কিন্তু রাষ্ট্রীয় ছাড়পত্র ছাড়া হজ্জের সুযোগ বর্তমান ব্যবস্থায় না থাকায় ব্যক্তি ইচ্ছে করলেও হজ্জের ফরজ আদায় করতে পারছে না।

সমাজ জীবনের বিভিন্ন দিক ও বিভাগে আল্লাহ ও রাসূলের আদেশ-নিষেধের কোন একটিও পালন করা আমাদের পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। অর্থনৈতিক জীবনে আমরা সুদ বর্জন করতে সক্ষম হচ্ছি না। সমাজ জীবনে বেপর্দেগী ও বেহায়াপনা থেকে আমরা বাঁচতে পারছি না।

যেনা শরীয়তে নিষিদ্ধ হলেও রাষ্ট্রীয় আইনে এর জন্যে লাইসেন্স দেয়া হচ্ছে। চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি, খুন-খারাবী প্রভৃতি সামাজিক অপরাধ ও নৈতিকতা বিরোধী কাজের মূলোৎপাটন করে সৎকাজের প্রসার ঘটানোর সুযোগ এখানে রুদ্ধ।

যেখানে দেশে দ্বীনের আনুষ্ঠানিক ও সামগ্রিক দিক ও বিভাগের অনুসরণ ও বাস্তবায়নে উল্লিখিত কোন বাধা নেই বরং দ্বীনের বিপরীত কিছুর পথে অনুরূপ অন্তরায় আছে সেখানেই দ্বীন কায়েম আছে বলা যেতে পারে। আর এভাবে কায়েম হওয়ার জন্যেই আল্লাহর পক্ষ থেকে এসেছে দ্বীন। সব নবী রাসূলেরই দায়িত্ব ছিল এভাবে দ্বীনকে বিজয়ী করার চেষ্টা করা।

شَرَعَ لَكُمۡ مِّنَ الدِّيۡنِ مَا وَصّٰى بِهٖ نُوۡحًا وَّالَّذِىۡۤ اَوۡحَيۡنَاۤ اِلَيۡكَ وَمَا وَصَّيۡنَا بِهٖۤ اِبۡرٰهِيۡمَ وَمُوۡسٰى وَعِيۡسٰٓى اَنۡ اَقِيۡمُوۡا الدِّيۡنَ وَلَا تَتَفَرَّقُوۡا فِيۡهِ

আল্লাহ তা’আলা বলেন, “তিনি তোমাদের জন্যে দ্বীনের ক্ষেত্রে সে পথই নির্ধারিত করেছেন, যার আদেশ দিয়েছিলেন নূহকে, যা আমি প্রত্যাদেশ করেছি আপনার প্রতি এবং যার আদেশ দিয়েছিলাম ইব্রাহীম, মুসা ও ঈসাকে এই মর্মে যে, তোমরা দ্বীন প্রতিষ্ঠিত কর এবং তাতে অনৈক্য সৃষ্টি কর না।”  (সূরা শুরাঃ ১৩)

জামায়াতী জিন্দেগীর গুরুত্ব:

মানুষ সামাজিক জীব। ব্যক্তির সমষ্টিই সমাজ। তাই ব্যক্তিকে সমাজ জীবনের উপযোগী করে গড়ে তোলার জন্য ইসলাম এতো বিস্তারিত বিধি-বিধান দিয়েছে। ব্যক্তি জীবন থেকে রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায় পর্যন্ত একটি ভারসাম্যপূর্ণ পূর্ণাঙ্গ বিধানই মানব জাতির কল্যাণের জন্য অপরিহার্য। এ জাতীয় বিধান একমাত্র আল্লাহই দিতে সক্ষম। তাই ইসলামই একমাত্র বিশ্বজনীন বিধান।

এমন পূর্নাঙ্গ বিধানকে মানব সমাজে কায়েম করার দায়িত্ব দিয়েই রাসূল (সা.)-কে পাঠানো হয়েছে। সমাজ গঠনের কাজ সামাজিক প্রচেষ্টা ছাড়া কিছুতেই সম্ভব নয়। ইসলামকে বিজয়ী করার জন্য রাসূলের চেয়ে বেশী যোগ্য কেউই হতে পারে না। কিন্তু সব রাসূলের জীবনে ইসলাম বিজয়ী হয়নি। কারণ ইসলামকে বিজয়ী করার যোগ্য একদল (জামায়াত) লোক যোগাড় না হলে যোগ্যতম রাসূলের পক্ষেও এ কাজ সমাধা করা সম্ভব নয়।

এ কারণেই প্রত্যেক রাসূল সকল মানুষকে দীনের দাওয়াত দেয়ার পর যারা সাড়া দিয়েছেন তাদেরকে সাংগঠনিক দাওয়াতও দিয়েছেন এই বলে যে, فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَ اَطِیۡعُوۡنِ – আল্লাহকে ভয় কর এবং আমার আনুগত্য কর । এ দ্বারা এ কথাই প্রমাণিত হয় যে, রাসূলের প্রতি ঈমান আনা যেমন ফরয ঈমানদারদের জামায়াতবদ্ধ হওয়াও তেমনি ফরয।

আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনে জামায়াতবদ্ধ জীবন যাপনের গুরুত্ব বর্ণনা করে বেশ কয়েকটি আয়াত নাযিল করেছেন। উক্ত আয়াতগুলো প্রমাণ করে যে, জামা’আতবদ্ধ জীবনযাপন করা মুসলিম উম্মাহর জন্য ফরয।

وَاعْتَصِمُوْا بِحَبْلِ اللهِ جَمِيْعًا وَلاَ تَفَرَّقُوْا وَاذْكُرُوْا نِعْمَتَ اللهِ عَلَيْكُمْ إِذْ كُنْتُمْ أَعْدَاءً فَأَلَّفَ بَيْنَ قُلُوْبِكُمْ فَأَصْبَحْتُمْ بِنِعْمَتِهِ إِخْوَانًا وَكُنْتُمْ عَلَى شَفَا حُفْرَةٍ مِنَ النَّارِ فَأَنْقَذَكُمْ مِنْهَا كَذَلِكَ يُبَيِّنُ اللهُ لَكُمْ آيَاتِهِ لَعَلَّكُمْ تَهْتَدُوْنَ.

আল্লাহ তা’আলা বলেন, ‘তোমরা সবাই মিলে আল্লাহ‌র রুজ্জু মজবুতভাবে আঁকড়ে ধরো এবং দলাদলি করো না। আল্লাহ‌ তোমাদের প্রতি যে অনুগ্রহ করেছেন সে কথা স্মরণ রেখো। তোমরা ছিলে পরস্পরের শত্রু। তিনি তোমাদের হৃদয়গুলো জুড়ে দিয়েছেন। ফলে তাঁর অনুগ্রহ ও মেহেরবানীতে তোমরা ভাই ভাই হয়ে গেছো। তোমরা একটি অগ্নিকুণ্ডের কিনারে দাঁড়িয়ে ছিলে। আল্লাহ‌ সেখান থেকে তোমাদের বাঁচিয়ে নিয়েছেন। এভাবেই আল্লাহ‌ তাঁর নির্দশনসমূহ তোমাদের সামনে সুস্পষ্ট করে তুলেন। হয়তো এই নিদর্শনগুলোর মাধ্যমে তোমরা নিজেদের কল্যাণের সোজা সরল পথ দেখতে পাবে’। (সূরা আলে ইমরানঃ ১০৩)

كُنتُمْ خَيْرَ أُمَّةٍ أُخْرِجَتْ لِلنَّاسِ تَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَتَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنكَرِ وَتُؤْمِنُونَ بِاللّهِ

তোমাদের মধ্যে এমন কিছু লোক অবশ্যই থাকতে হবে, যারা নেকী ও সৎকর্মশীলতার দিকে আহবান জানাবে, ভালো কাজের নির্দেশ দেবে ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখবে। যারা এ দায়িত্ব পালন করবে তারাই সফলকাম হবে। (সূরা আলে ইমরানঃ ১০৪)

عَنْ عُمَرَ أَنّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ عَلَيْكُمْ بِالْجَمَاعَةِ وَإِيَّاكُمْ وَالْفُرْقَةَ فَإِنَّ الشَّيْطَانَ مَعَ الْوَاحِدِ وَهُوَ مِنَ الاثْنَيْنِ أَبْعَدُ وَمَنْ أَرَادَ بُحْبُحَةَ الْجَنَّةِ فَعَلَيْهِ بِالْجَمَاعَةِ

জামায়াতী জিন্দেগীর উপর গুরুত্ব আরোপ করতে গিয়ে রাসূল (সা.) বলেছেন: তোমরা জামাআতবদ্ধ হও এবং শতধা-বিভক্ত হয়ো না। কারণ শয়তান একাকীর সাথী হয় এবং দুজন থেকে অধিক দূরে থাকে। আর যে ব্যক্তি শ্রেষ্ঠ জান্নাত চায়, সে ব্যক্তির উচিত, জামাআতে শামিল হওয়া। (কিতাবুস সুন্নাহ, শায়বানী ৮৮, আলবানী হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন)

عَن الحارِثِ الْأَشْعَرِيِّ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: آمُرُكُمْ بِخَمْسٍ: بِالْجَمَاعَةِ وَالسَّمْعِ وَالطَّاعَةِ وَالْهِجْرَةِ وَالْجِهَادِ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَإِنَّهُ مَنْ خَرَجَ مِنَ الْجَمَاعَةِ قِيدَ شِبْرٍ فَقَدْ خَلَعَ رِبْقَةَ الْإِسْلَامِ مِنْ عُنُقِهِ إِلَّا أَنْ يُرَاجِعَ وَمَنْ دَعَا بِدَعْوَى الْجَاهِلِيَّةِ فَهُوَ مِنْ جُثَى جَهَنَّمَ وَإِنْ صَامَ وَصَلَّى وَزَعَمَ أَنَّهُ مُسْلِمٌ

হারিস আল আশ’আরী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমি তোমাদেরকে পাঁচটি কাজের নির্দেশ করছি। যথা- ১. সর্বদা মুসলিম জামা’আতের সাথে থাকো, ২. আমীরের আদেশ-নিষেধ মান্য করো, ৩. আমীরের আনুগত্য করো, ৪. হিজরত করো, ৫. আল্লাহর পথে জিহাদ করো। আর যে ব্যক্তি মুসলিম জামা’আত থেকে এক বিঘত পরিমাণ দূরে সরে যায়, সে যেন তার গর্দান থেকে ইসলামের রশি খুলে ফেলল, যতক্ষণ না সে প্রত্যাবর্তন করে। আর যে ব্যক্তি জাহিলী যুগের রসম-রিওয়াজের দিকে আহবান করে, সে জাহান্নামীদের অন্তর্ভুক্ত। যদিও সে সওম পালন করে, সালাত আদায় করে এবং নিজেকে মুসলিম বলে দাবী করে। (তিরমিযী: ২৮৬৩, আহমাদ: ১৭১৭০, আবূ ঈসা হাদীসটিকে হাসান সহীহ গারীব বলেছেন)

عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ “‏ مَنْ خَرَجَ مِنَ الطَّاعَةِ وَفَارَقَ الْجَمَاعَةَ ثُمَّ مَاتَ مَاتَ مِيتَةً جَاهِلِيَّةً وَمَنْ قُتِلَ تَحْتَ رَايَةٍ عُمِّيَّةٍ يَغْضَبُ لِلْعَصَبَةِ وَيُقَاتِلُ لِلْعَصَبَةِ فَلَيْسَ مِنْ أُمَّتِي وَمَنْ خَرَجَ مِنْ أُمَّتِي عَلَى أُمَّتِي يَضْرِبُ بَرَّهَا وَفَاجِرَهَا لاَ يَتَحَاشَ مِنْ مُؤْمِنِهَا وَلاَ يَفِي بِذِي عَهْدِهَا فَلَيْسَ مِنِّي ‏”‏

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি আনুগত্য থেকে বেরিয়ে গেল এবং জামায়াত থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল এবং মৃত্যুবরণ করলো, সে জাহেলিয়াতে মৃত্যুবরণ করলো। এবং যে ব্যক্তি লক্ষ্যহীন নেতৃতের পতাকাতলে যুদ্ধ করে গোত্রের টানে ক্রুদ্ধ হয় এবং গোত্র প্রীতির জন্যেই যুদ্ধ করে সে আমার উম্মাত নয়। আর আমার উম্মাতের যে ব্যক্তি অস্র ধারন করে আমার উম্মাতেরই নেককার ও বদকার সকলের গর্দান কাটে, আর মুমিনকেও রেহাই দেয়না এবং যার সাথে অঙ্গীকারাবদ্ধ হয় তার অঙ্গীকারও পালন করে না, সে আমার উম্মাত নয়। (মুসলিম ইফা: ৪৬৩৫ )

মুসলিম জীবনে জামায়াতের এ বিরাট গুরুত্বের দরুনই ফরয নামায জামায়াতে আদায় করার জন্য এত তাকীদ হাদীসে রয়েছে। যারা নামাযের জামায়াতে আসেনা রাসূল (সা.) তাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেয়ার ইচ্ছা পর্যন্ত প্রকাশ করেছেন।

কুরআন, হাদীস ও সাহাবায়ে কেরামের জীবন একথাই প্রমাণ করে যে, ইকামাতে দ্বীন ও জামায়াতবদ্ধ জীবন যাপন করা ফরয।

সংকলনে: হাফেজ রশিদ আহমদ
আর্টিকেল লেখক ও ইসলামিক এক্টিভিস্ট

থেকে আরও পড়ুন

 লেখক ঃ ইঞ্জিঃ মোঃ সিরাজুল ইসলাম। তারিখ ঃ ০৫.০৫.২০২৪ হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম-সচিব মাওলানা মামুনুল হক ১ হাজার...

সৌদি আরবের আকাশে আজ শনিবার (৮ এপ্রিল) সন্ধ্যায় পবিত্র শাওয়াল মাসের নতুন চাঁদ অনুসন্ধান...

সদাকাতুল ফিতর এর মূল্য নির্ধারণ সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা। চলতি রমজান মাসের  ফিতরার হার নির্ধারণ...

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে রোজাদারদের সম্মানে ইতালি আওয়ামী লীগ নাপোলি শাখার আয়োজনে ইফতার ও‌...